১.ইমাম আল মাহদী ২.শুয়াইব ইবনে ছালেহ ৩.ইমাম আল-মাহমুদ (হাবিবুল্লাহ) ৪.সাহেবে কিরান ৫.ইমাম আল-মানসুর।
♥যারা আল্লাহর পক্ষ থেকে সরাসরি,ইলহাম বা জিব্রাইল (আঃ)- এর কথা,(ওহী ব্যাতিত )
অন্তর্করন বানী,স্বপ্ন যোগে দিক নির্দেশনা পায়
এবং
♥কে কোন দেশে রয়েছেন??
♥ কে কোন দেশ থেকে প্রকাশ পাবেন,??
♥ তাদের কার উপর কোন দ্বায়িত্ব থাকবেন,??
♥ ও তাদের বর্তমান বয়স কেমন???
♥ তাদের মর্যাদা কেমন??
হাদিছ শরীফে যাদের আগমনের কথা পুর্বে ঘসিতো হয়েছে তাদের সম্মন্ধে একটি ধারনা নিবো।_________________
_________________
♦চলুন শুরু করা যাকঃ
_________________
_________________
(১) ♥ইমাম আল মাহদীঃ
বর্তমান পৃথীবিতে সর্বোচ্চ সম্মানীত বেলায়েতের অধিকারী, বিশ্বনেতা ইমাম আল মাহদী বসবাস করছেন। তিনি গোটা বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠা করবেন।♦পরিচয়ঃ তিনি হযরত মুহাম্মাদ (ছাঃ)- এর বংশধর।
মা ফাতিমার বংশ থেকে আসবেন।
♦দ্বায়িত্বঃ গোটা বিশ্বের দিকহাড়া পথভোলা মানুষদের কে একত্রিত করে মুহাম্মাদ (ছাঃ)- এর শরিয়াহ মোতাবেক বিশ্ব পরিচালোনা করা।
♦প্রকাশ সালঃ তিনি আগামী ২০২৮ সালে বিশ্বের জনসম্মুখে প্রকাশ পাবেন।(ইংশাল্লাহ)
[সুত্রঃ হাদিছের যোগফল, ক্বাসিদাহ ও আগামী কথন]
♦প্রকাশের স্থানঃ মাকামে ইব্রাহিম ও কাবাগৃহের মধ্যক্ষানে ইমাম মাহদি প্রথম প্রকাশিত হবেন।
♦বর্তমান অবস্থানঃ সৌদি আরব।(আল্লাহ আলাম)
কেননা, হাদিছে এসেছে, তিনি কাবাগৃহের কাছে প্রকাশিত হবেন। তার পুর্বে তিনি মদিনা থেকে মক্কায় হিজরত করবেন। আর সৌদিতে তিনজন জালিম যারা বাদশার সন্তান গন হবেন,তাদের মতবিরোধ চলাকালিন সময়ে মাহদির প্রকাশ হবে।তাই বলা চলে, তিনি সৌদিতেই রয়েছেন।
♦বর্তমান বয়সঃ (৩২ বছর।) আল্লাহ মালুম।
কেননা, তিনি যখন প্রকাশ পাবেন তখন তার বয়স হবে (৪০ বছর।).আর তিনি ২০২৮ সালে প্রকাশিত হবেন
তাহলে তার
জন্ম সালঃ ২০২৮-৪০=(১৯৮৮ সাল।)
তাহলে বর্তমান বয়সঃ ২০২০-১৯৮৮=
(৩২ বছর।)
♦মর্যাদাঃ এ উম্মাতের শ্রেষ্ঠ বেলায়েতের অধিকারী।
জিব্রাইল (আঃ) নিজেই প্রকাশ্যে তার কাছে বাইয়াতের ঘোষনা দিবেন।
______=________=______=______
(২)♥ শুয়াইব ইবনে ছালেহঃ
তিনি ইমাম মাহদির প্রিয় বন্ধু ও মাহদির কর্ম সহচর।
তিনি ইমাম মাহদীর ঘনিষ্ট ও পছন্দের পাত্র হবেন।
তিনি মাহদির সুখ দুঃখে সব সময়, পাশে রবেন।
ঠিক যেমন আবু বকর (রাঃ)-- মুহাম্মাদ( ছাঃ) এর পাশে ছিলেন।
♦পরিচয়ঃ তিনি ছালেহ নামক এক জৈনক ব্যক্তির উত্তম সন্তান হবেন। তিনি আবু বকর (রাঃ)- এর বংশধর হবেন।অর্থাৎ, কুরাঈশ বংসের হবেন।
♦দ্বায়িত্বঃ ইমাম মাহদীর পাশে থেকে তার সকল কর্মের সহযোগিতা করা এবং সুফিয়ানির সাথে যুদ্ধ করা উল্লেখ্যযোগ্য।
♦প্রকাশ সালঃ ইমাম মাহদীর সাথে একই দিনে একই সাথে শুয়াইব ইবনে ছালেহর প্রকাস ঘটবে। ২০২৮ সালে প্রকাশ পাবেন। মাহদির পাসেই থাকবেন তিনি।
♦প্রকাশের স্থানঃ মাকামে ইব্রাহিম ও কাবাগৃহের মধ্যক্ষানে, মাহদির পাশেই।
♦বর্তমান অবস্থানঃ ইমাম মাহদী যে প্রদেশে বা জেলায় জন্ম গ্রহন করেছেন ঐ প্রদেশেই জন্ম গ্রহন করবেন শুয়াইব ইবনে ছালেহ।
[আল ফিতান]
♦বর্তমান বয়সঃ যেহুতু তিনি ইমাম মাহদির সহচর,সেহুতু তিনি মাহদির থেকে ৫-৬ বছরের ছোট হবেন। কেননা,ইতিহাস পড়লে জানতে পারবেন অধিকাংশ সহচর গন,তাদের আমিরের থেকে ৫-৬ বছরের ছোট ছিলেন।
সেহুতু তার বর্তমান বয়সঃ ২৬বা ২৭.
♦মর্যাদাঃ তার মর্যাদা অনেক। তাকে "রবের রহমত" বলে আক্ষায়িত করা হয়েছে।
______=______=______=_______
(৩)♥ ইমাম আল-মাহমুদ (হাবিবুল্লাহ):
আল্লাহর রছুল (ছাঃ)- বলেছেন ১২ জন ইমামের আগমন হবে।তারমধ্যে অধিক সন্মানিত মাহদির পরই ইমাম মাহমুদ। তিনি আল্লাহর মননীত বিশেষ খলীফা।
♦পরিচয়ঃ হাদিছ শরীফে এসেছে ইমাম মাহমুদ কুরাঈশ বংশের কাহতান গোত্রের হবেন। সেহুতু বোঝা যাচ্ছে, তিনি হযরত ওমর ইবনুল খাত্তাব (রাঃ) - এর বংশধর হবেন।
♦দ্বায়িত্বঃ ইমাম মাহমুদ হাবিবুল্লাহর উপর রয়েছে এক বড় দায়িত্ব। তার দ্বায়িত্ব হলো সেই মহা প্রতিশ্রুত "গাজোয়াতুল হিন্দ"-এর সেনাপতিত্ত্ব করা।
এবং "মাহদির সাহায্যার্থে কালো পতাকাবাহী সৈন্যদল কে খোরাসান থেকে পরিচালনা করে মাহদির কাছে নিয়ে যাওয়া।
♦প্রকাশ সালঃ ২০২১ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যেই প্রকাশ পাবেন তিনি। তবে যখনি হোক না কেনো ২০২৪ সালে ইমাম মাহমুদ হাবিবুল্লাহরর চুরান্ত প্রকাশ ঘটবে।
♦প্রকাশের স্থানঃ ♦বাংলাদেশ"♦থেকে প্রকাশ পাবেন তিনি। যেহুতু বাংলাদেশে "দ্বিতীয় কারবালা " চলাকালিন সময়ে জিহাদের ডাক দিবেন,সেহুতু এই বাংলাদেশ থেকেই তার প্রকাশ হবে।(তবে ব্যাতিক্রম হলে পাকিস্থান)
♦বর্তমান অবস্থানঃ ইমাম মাহমুদ বর্তমানে এই উপ-মহাদেশেই বসবাস করছেন। হতে পাড়ে এই বাংলাদেশেই রয়েছেন বা পাকিস্থানে, (আল্লাহ জানেন) তবে এই ভারতীয় উপমহাদেশেই রয়েছেন।
♦বর্তমান বয়সঃ বন্ধুরা ইমাম মাহমুদ হাবিবুল্লাহ, যেহুতু ২০২১ সালের পর ২০২৪ সালের মধ্যেই প্রকাশ পাবেন এবং প্রকাশ পেলে তিনি শমসের (অস্র)হাতে নিয়ে হিন্দুস্থানের বিরুদ্ধে জিহাদে লিপ্ত হবেন।
তাহলে, কি তিনি বাকিদের মতই ৪০ বছরে বেলায়েত পাবেন এবং নিজেই জানতে পারবেন যে তিনিই মাহমুদ???
কিন্তু ২০২১ সালে যদি তিনি দাওয়াতি কাজ করেন তাহলে তার বয়স ২১ এর আগেই ৪০ বছর হতে হয়। তাহলে, ২০২৪ সাল থেকে ২০২৫ সালে তার যুদ্ধ এবং কালোপতাকা নিয়ে ২৮ সালে মাহদির জন্য যুদ্ধ করতে যেতে হবে তাকে।
আর আগামী কথন " পুথিমালা টিতে বলা হয়েছে,
"প্রস্তুত নিচ্ছে ক্ষুদ্র সেনারা
ইমাম মাহমুদের কাছে"
আর "আগামী কথন " যদি ২০১৮ সালের রচিত হয়,তখনও তাহলে মাহমুদ ও তার অনুসারিরা প্রস্তুত নিচ্ছে,তাহলে ২০১৭ সালেই ইমাম মাহমুদের বেলায়েত পেতে হয়।৪০ বছর হতে হয়।
সুতরাং যুদ্ধের সময় ইমাম মাহমুদের বয়স হবে ৪৮ থেকে ৫২ বছর।
কিন্তু আমাদের এই সময়ে গড় হায়াত অনুসারে ৬০ বছর হলে,আমরা দেখতে পাই ৫০-৬০ বছরের মানুষ বৃদ্ধত্বে পতিত হয়। তার জন্য জিহাদ করাটা কঠিন বিষয়।
তাহলে বোঝা গেলো "ইমাম মাহমুদ " ১৭-২২ বছরে বেলায়েতের অধিকারি হয়েছেন।
(যেমনঃ আব্দুল কাদের জিলানী,মুজাদ্দেদিয়া আল-ফেসানি,ইত্যাদি বেলায়েত প্রাপ্ত আওলিয়া গন,৪০ বছরেই নন, বরং ১৭-২২ বছরের মধ্যেই বেলায়েত পান।)
তাহলে যুদ্ধের সময়(২০২৪ -২৫ সালে) তার বয়স গড় হবে ৩০ বছর।
সুতরাং,এখন "ইমাম মাহমুদ"বয়স ২৪ থেকে ২৫ বছর।
♦মর্যাদাঃ ইমাম মাহমুদের মর্যাদা অনেক। তার উপাধিই তার সাক্ষি (হাবিবুল্লাহ =আল্লাহর বন্ধু) ইমাম মাহমুদ গাজোয়াতুল হিন্দের সেনাপতি,যা মুহাম্মাদ (ছাঃ) এর সখ ছিলো। এছাড়াও মাহদির পর ২ বছর (প্রায়) ইমাম মাহমুদ হাবিবুল্লাহ বিশ্বশাষন করবেন।
_____=______=_______=______=_____
(৪)♥ "সাহেবে কিরানঃ
সাহেবে কিরান কোনো নাম নয়,এটা একটি উপাধী,,,যার অর্থঃ "প্রজন্মের সৌভাগ্যবান "...
সাহেবে কিরান বা প্রজন্মের সৌভাগ্যবান " ইমাম মাহমুদের প্রিয় বন্ধু বা কর্ম সহচর।, তিনি ইমাম মাহমুদের ঘনিষ্ট ও প্রিয় পাত্র হবেন। ইমাম মাহমুদের সুখে দুঃখে তার পাসে রবেন।
যেমনঃ মুহাম্মাদ (ছাঃ) ও আবু বকর (রাঃ),,, ,
ইমাম মাহদী ও শুয়াইব ইবনে ছালেহ। মুছা ও হারুন(আঃ), ইব্রাহিম ও লুত(আঃ), ইলিয়াস ও আল-ইয়াছা (আঃ) মিকাইয়া ও আর( আঃ)।
♦পরিচয়ঃ বেশ কিছু হাদিছ থেকে জানা যায় তিনি বিশিষ্ট ছাহাবী,,, হযরত বেলাল ইবনে বারাহ (রাঃ)- এর বংশধর হবেন। তার মানে হাবশী বংশোদ্ভুতো হবেন। কিন্তু যেহুতু বেলাল (রাঃ)- এর পিতার নাম "বারাহ "- ছিলো,আর বারাহ" ছিলেন কুরাঈশ বংশের,, এবং সাহেবে কিরান কে "সাহেবে কিরান বারাহ" বলা হয়েছে,সেদিক দিয়ে তিনিও কুরাঈশ বংশেরই হবেন।
♦দ্বায়িত্বঃ সাহেবে কিরান বারাহ এর দায়িত্ব অনেক। তিনি ইমাম মাহমুদ হাবিবুল্লাহর সাথে থেকে সমান ভাবে "গাজোয়াতুল হিন্দ"এ জিহাদ করবেন।
এমন কি গাজোয়াতুল হিন্দের প্রধান অস্রটি (উসমানী তরবারি)তিনি হাতে বহন করবেন.....যেটা অলৌকিক কারামত সম্পুর্ন হবে। এছাড়াও সুফিয়ানির বিরুদ্ধে সাহেবে কিরানের নেতৃত্বে একটি সেনাদল প্রেরিত হবে।
♦প্রকাশ সালঃ "সাহেবে কিরান বারাহ" ইমাম মাহমুদ হাবিবুল্লাহর সাথে একই সালে প্রকাশিত হবেন।(২০২১-২০২৪ সাল)
♦প্রকাশের স্থানঃ সাহেবে কিরান বারাহ"-ইমাম মাহমুদ হাবিবুল্লাহর সাথে একই সময়ে,একই দেশে, একই স্থানে প্রকাশিত হবেন। অর্থাৎ বাংলাদেশ থেকে।
নতুবা পাকিস্থান থেকে।(আল্লাহু আলাম)
♦বর্তমান অবস্থানঃ বর্তমানে সাহেবে কিরান বারাহ বাংলাদেশ বা পাকিস্থান এই দুইয়ের মধ্যেই রয়েছেন।তবে ইমাম মাহমুদ হাবিবুল্লাহ ও সাহেবে কিরান রাবাহ এর জন্মভুমি একটাই।
♦বর্তমান বয়সঃ যেহুতু পুর্বেই বলেছি,
সহচর গন সবসময় আমিরগনের ৫-৬ বছরের ছোট হয়।
সুতরাং সেই হিসাব মতে,
ইমাম মাহমুদ হাবিবুল্লাহর বয়স,২৪-২৫বছর হলে,
সাহেবে কিরান বারাহ এর বয়স এখন
- (১৯-২০ বছর।)
♦মর্যাদাঃ সাহেবে কিরান বারাহ'- এর মর্যাদা অনেক। কেননা,,, আল্লাহর রছুল নিজেই তাকে "সেই প্রজন্মের সবচেয়ে সৌভাগ্যবান ব্যাক্তি হিসেবে ঘোষনা করেছেন। এছাড়াও তিনি গাজোয়াতুল হিন্দের সেনাপতি,যা মুহাম্মাদ (ছাঃ) এর সখ ছিলো।এবং উসমানি তরবারির ধারক-বাহক।
______=______=______=_____=_____
(৫)♥ ইমাম আল-মানসুরঃ
আমরা অনেক হাদিছ গ্রন্থে "মানসুর "এর কথা পরেছি। তিনি হুবহু মাহদির মত আচরনশীল হবেন।
♦পরিচয়ঃ তিনিও ইমাম মাহমুদ এর ন্যায় কুরাঈশ বংশের কাহতান গোত্রের হবেন।তিনি হযরত ওমর ইবনুল খাত্তাব (রাঃ) - এর বংশধর হবেন।
হাদিছ শরিফে তার বর্ননায় বড় কপাল,দুই কান ছিদ্রবিশিষ্ঠ,এবং হাতে লাঠি থাকবে বলা হয়েছে,।
♦দ্বায়িত্বঃ মানসুর ইমাম মাহদীর পরিচয় প্রকাশের দিন তার পতাকার ছায়াতলে,দলবল সহ উপস্থিত হবেন। এবং সেখানে আসার পথে ইয়েমেন থেকে- খোরাসানের পথ হয়ে আসার পথে কাফিরদের সাথে কতিপয় খন্ডযুদ্ধ করবেন এবং বিজয়ি হয়ে মাহদির নিকট পৌঁছবেন।
মানসুর -----শুয়াইব ইবনে ছালেহর সাথে মিলে সুফিয়ানির বিরুদ্ধে বড় একটি জিহাদ করবে এবং বিজয়ি হবেন।
তারপর,ইমাম মাহদির পর ইমাম মাহমুদ এবং তারপর ইমাম মানসুর ২০ বছর খেলাফাতে থাকবেন।
♦প্রকাশ সালঃ মাহদির প্রকাসের বছরই তারও প্রকাশ ঘটবে। ২০২৮ সাল।
♦প্রকাশের স্থানঃ ইউরোপ থেকেই তার প্রথম প্রকাশ তারপর আরবে গিয়ে তার পূর্নপ্রকাশ ঘটবে।
♦বর্তমান অবস্থানঃবর্তমানে তিনি ইয়েমেনের বাসিন্দা(হাদিছ মতে)
♦বর্তমান বয়সঃ তার বয়স হিসাবের পুর্বে বলি,
তিনিও ১৭-২২ বছরে বেলায়েত পাবেন
কেননা,হাদিছ বলছে,
মাহদির প্রকাশের বছর তার প্রকাশ হবে।আর মাহদির পর ২০ বছর তার খেলাফাত চলবে।
তাহলে তার বেলায়েত প্রাপ্ত হয়ে প্রকাশের সময় ৪০ হলে তার বয়স ৭০ পার হয়ে যাবে মৃত্যু পর্যন্ত।
আর তার খেলাফত কালেও বেশ কিছু জিহাদ করবেন তিনি।
তাহলে ২০২৮ সালে প্রকাশ পেলে,
২০২৫-২৬সালে তাকে বেলায়েত পেতে হবেএবং দল তৈরী করতে হবে। ঐ সময় তার বয়স সর্বোচ্চ ২২-২৩ বছর হবে।
তাহলে মাহদির কাছে যাবার পরর তার বয়স হবে,৩০ বছর(গড়)
তাহলে তার গড় বয়স এখন
( ২২-২৩ বছর)
♦ মর্যাদাঃ তার মর্যাদা অধিক।কেননা,তাকে নিয়ে অনেক হাদিছে প্রসংসা এসেছে।মাহদির খেলাফতে অনেক সাহায্য করবেন তিনি।
[[[[[সকল তথ্য,হাদিছ--ক্বাসিদাহ ও আগামী কথন থেকে নেওয়া]]]]]]
♦উপদেশঃ যাদের বিষয়ে আলোচনা করা হলো, তারা এই উম্মতের শেষ্ঠ বান্দাদের তালিকাভুক্ত। আর তারা ২০২০ সাল থেকে ২০৩০ সালের মধ্যেই সকলেই প্রকাশ পাবেন। অতএব, তাদের যে কোন একজন কে পেলেই এবং দলভুক্ত হতে পারলেই জান্নাতের দিকে অগ্রসর হতে পারবো।
(বিশেষত, ♥এই উপমহাদেশ বাসির জন্য সুখবর যে,
ইমাম মাহমুদ হাবিবুল্লাহ এবং সাহেবে কিরান এই উপমহাদেসেই রয়েছেন এবং সামনের ৫ বছরের মধ্যেই প্রকাশ পাবেন। সুতরাং, সতর্ক থাকুন)
♦আল্লাহ আমাদের সবাইকে তাদের দলে কবুল করুন।(আমিন)♦
♦♦♦ধন্যবাদ♦♦♦
বিঃ দ্রঃ : বর্তমান বয়সের হিসাব ২০২০ সালের হিসেবে করা হয়েছে। পরবর্তী বছর গুলোতে যা পর্যায়ক্রমে যোগ করে নিতে হবে।
No comments:
Post a Comment