Monday, 3 February 2020

গাজওয়াতুল হিন্দে করনীয় বর্জনীয় ও এ সম্পর্কে ১০ টি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নউত্তর।

আর এই ঘটনা আজ থেকে বহু পূর্বে  ভবিৎষ্যতদ্বানির কবিতা "ক্বাসীদাহ"ও "আগামী কথন" এ বর্নিত হয়েছে। 

ভবিৎষ্যতদ্বানি ও বর্তমান পেক্ষাপট ও বিশ্লেষনঃ


কাশ্মির পাকিস্থানের দখলে যাবার ২ বছরের মধ্যেই, হিন্দুস্থান তার পাশের একটি দেশ কে দখল করে নিয়ে উক্ত দেশটির ৭কোটি ৫০ লক্ষ (প্রায়) মানুষ কে হত্যা করবে। ঘটাবে দ্বিতীয় কারবালা★(বর্তমান পেক্ষাপটও তাই বলে)


***************************************

তখন আমাদের মুসলিমদের জন্য করনিয় ও বর্জনীয় কি কি তা নিয়েই আমার , ১০টি গুরুত্বপুর্ন প্রশ্নত্তর? 

♣♣দুয়ারে দাড়িয়ে দ্বিতীয় কারবালা♣♣


যদি ক্বাসিদাহ এবং আগামী কথন-এর ভবিৎষ্যত বানি সঠিক হয়,তাহলে বাঙ্গালী মুসলিম সহ গোটা মুসলিম জাতির জন্য যা করনিয়----

★প্রাসঙ্গিক কিছু তথ্য---
() ♥মহান আল্লাহ বলেনঃ
""যদি তোমরা বেধর্মিদের সাথে কোন বন্ধুত্ব রাখো,তাহলে আমি আল্লাহ তোমাদের সাথে কোন সম্পর্কই রাখবোনা।
()♥ রছুল (ছাঃ) বলেছেন,
"যখন তোমরা প্রকৃত দ্বিন থেকে সরে যাবে-তখনই তোমাদের উপর বিদেশি শত্রু চাপিয়ে দেওয়া হবে।
(আল-হাদিছ)
***************************************

এখন প্রশ্নত্তরের পালা, এখান থেকেই সব সমস্যার সমাধান আসতে পারে ইংসা আল্লাহঃ

(১)♦কিভাবে ""দ্বিতীয় কারবালা""সূচনা হবে?


উত্তরঃ ক্বাসিদাহ এবং আগামী কথন--এর ভাষ্যমতে """
হিন্দুস্থানেরর কাশ্মীর, পাকিস্থানের মুমিনদের দখলে চলে যাবে।
অতঃপর, তার দুই বছরের মধ্যে যেকোন সময়, হিন্দুস্থান তার পার্শবর্তি কোন এক মুসলিম ভুখন্ড দখল করবে।
তখন ঐ দেশটিতে হিন্দুস্থানের সৈন্যগন তাদের সরকারের আদেশে উক্ত দেশটিতে নির্বিচারে মানুষ হত্যা করতে থাকবে। এমন ভাবে ধর্ষন আর হত্যাযজ্ঞ চালাতে থাকবে যে, মনে হবে"""" ঐতিহাসিক কারবালা★ কাহিনি""র পূর্নাবৃতি হচ্ছে। যাকে বলা চলে
♦""দ্বিতীয় কারবালা""♦

**************★*********************

(২) ♦কোন দেশে সেই "দ্বিতীয় কারবালা " সংঘটিত হবে??

কোন দেশটিকে হিন্দুস্থানিরা দখল করে কারবালা কাহিনি করবে?

উত্তরঃ সেই দেশটির নাম সম্মন্ধে তেমন সুস্পষ্টভাবে কোন কিছু উল্লেখ করা নেই পূথীমালা দুইটিতে। তবে স্পষ্ট ভাবে না থাকলেও অস্পস্ট ভাবে অনেক তথ্য রয়েছে,যা থেকে আমরা ধারনা নিতে পাড়ি সেটা কোন দেশ।
★মুসলিম নেতা অথচ বন্ধু
কাফেরের তলে তলে।
মদদ করিবে অরি কে সে
এক পাপ চুক্তির ছলে।
★প্রথম হরফে থাকিবে "শীন" এর অবস্থান।
শেষের হরফেতে থাকিবে
"নুন" বিরাজমান।
(ক্বাসিদাহ)
এবং আগামী কথনে রয়েছে---
★পঞ্চ হরফ শীন"-এ শুরু-
নুন"-এ ক্ষতম নাম।
মিত্র দলের আশ্রয়েতে নেতা হইবে অপমান।
★সময় থাকতে হওরে যোট,
সবুজ ভুমির যুবকগন।
অচিরেই দেখবে,চোখের সামনে
হত্যা হবে কত প্রিয় জন।
(আগামী কথন)
************
************
তাহলে, বোঝা গেলো, যেই দেশটিতে কারবালা হবে সেই দেশের নেতা/সরকারের নাম হবে ৫ হরফেতে।
১ম হরফ হবে "শীন"= শ "
এবং শেষের হরফ হবে নুন="ন"।
*ঐ নেতার সাথে কাফেরদের মিত্রতা বা বন্ধুত্ব থাকবে।
*অথচ ঐ নেতা একজন নামধারি মুসলিম হবে।
*ঐ নেতার দেশটি হিন্দুস্থানের পার্শবর্তি কোন দেশ হবে।
*ঐ দেশটিকে" সবুজ ভুখন্ড " বলা হয়েছে।

#তাহলে আপনারাই বলুন সেই দেশটি কোন দেশ হতে পারে? কোন দেশে সেই মহা প্রলয় ঘনিয়ে আসতে চলেছে? উপরের সমস্ত আলামত কোন দেশের
সাথে মিলে যাচ্ছে?
হ্যা বন্ধুরা ঠিকই ধরেছেন।
★সেই দেশটি অন্য কোন দেশ নয়,আমার আপনার প্রিয় মাতৃভূমি ""বাংলাদেশ""...

******************★******************

(৩) ♦কি??? সেটা আমাদের দেশ?? কখন এই কারবালা সুরু হবে? যখন "দ্বিতীয় কারবালা "র সূচনা হবে তখন আমরা কি করবো?? দেশ ছেড়ে চলে যাবো? নাকি মালাউন দের নিকট আত্মসমর্পন করবো?
অথবা কি করবো???

উত্তরঃ হ্যা এটা এই বাংলাদেশ। আর পুথিমালায় প্রকাশ করা হয়েছে, ২০২৩ সালের ফুরাত নদি থেকে স্বর্নের পাহাড় প্রকাশের পর, এই ♦ দ্বিতীয় কারবালা♦ঘটবে।
তাহলে বোঝা গেলো ♠২০২৪ সালে♠দ্বিতীয় কারবালা★ সংঘটিত হবে।
আমরা তখন এই দেশ ছেড়ে পালাবো না। আর মালাউনদের নিকট আত্মসমর্পনো করবো না।
কারন,আমরা আল্লাহকে ভয় করি , মৃত্যু ককে ভয় করি।
কারন, একমাত্র আল্লাহর নিকটই আত্মসমর্পন করতে হবে,। আর বিপদ দেখে দৌড়ে পালানো তো নিকৃষ্ট মানুষিকতার পরিচয়।
যদি আল্লাহকে ভয় করে থাকেন, তাহলে পলানোও যাবেনা, আর কাফির মুশরিকদের নিকটে আত্মসমর্পনও করা যাবেনা।
---এটা আমাদেরই পাপের শাস্তি,
যদি দ্বিতীয় কারবালা হয়, তা হবে আমাদের জন্য যন্ত্রনার,শাস্তি। যা হিন্দুস্থান সেনাবাহিনি কর্তৃক হবে। অর্থাৎ, বিদেশি শত্রুদের আমাদের উপর চাপিয়ে দিবেন আল্লাহ তায়ালা। কারন=আমরা নামধারি মুসলিম, প্রকৃত ইসলাম থেকে দুরে সরে আছি।মুসলিম হয়েও বিধর্মিদের সাথে বন্ধুত্ব রক্ষা করে যাচ্ছি।
অতএব আল্লাহ আমাদের থেকে মুখ ফিরাবেন।
********************★*******************

(৪) ♦তাহলে বিদেশেও যাওয়া যাবেনা , পালানোও যাবেনা। তাহলে কি করবো?
দেশে বসে থেকে অকালে প্রান বিসর্জন দিবো?

উত্তরঃ না তা নয়, বরং, এটাই উপযুক্ত সময়, তাগুতরা ডানা মেলে আকাসে উরছে। এখন পিপিলিকার ন্যায় তাদেরও পতনের দিন চলে আসছে।
এখন আমাদের একত্রিত হতে হবে।
দ্বিতীয় কারবালা হবে, বুঝতেই পারছেন, আপনার আমার চোখের সামনে, লক্ষ-কোটি মা বোন তাদের ইজ্জত বিসর্জন দিবে। আর আমরা অসহায়ের মত
দেখবো।
মারা পরবে, কোটি কোটি নারী-পুরুষ,শিশু, বৃদ্ধরা ,। ছটফট করবে অগনিত প্রান।
বর্তমান সিরিয়া, ফিলিস্থিন, আবগানিস্থান, মায়ানমারের মুসলিম দের মত হবে এই বাঙ্গালী মুসলিমদের।
অতএব,,
সে সময় আমাদের একত্রিত হতে হবে। একজোটে আমাদের শত্রুর মোকাবিলা করতে হবে। তাদের বিরুদ্ধে জিহাদ করাটা তখন মুসলিমদের জন্য ফরজ।
অতএব, কাফির-মুশরিকদের বিরুদ্ধে জিহাদ করাটাই একমাত্র রাস্তা হবে।
********************★*******************

(৫) ♦জিহাদ?? কিন্তু আমরা কিভাবে হিন্দুস্থানের ঐ বিরাট বাহিনির মোকাবিলা করবো?? আমরা তো পরাযিত হবো।

উত্তরঃ ভুলে যাবেন না, আমরা মুসলিম। আর মুসলিম দের বিরুদ্ধে কাফিরের সৈন্য সামন্ত সব যুগেই অধিক মাত্রায় ছিলো এবং এরই পক্ষান্তরে,,, কাফিররা, বারবার পরাযিত হয়েছে।
ইতিহাস ভুলে গেছেন?
মনে নেই বদরের কথা? উহুদের কথা? খায়বার -খন্দকের কথা? মনে নেই, মক্বা বিজয়ের কাহিনি? মনে নেই শত শত পয়গম্বরের সাথে তৎকালিন বাতিল দলের যুদ্ধের কাহিনি??
তাহলে মুসলিম হয়ে জিহাদ করতে ভয় পান, একথা বরতে পারেন না।জিহাদ ভয়ের হতে পারেনা । তাহলে আপনি কেমন মুসলিম?

মিলাদ-কিয়াম করে বেড়ানো মুসলমান?
অন্যের দারে দারে শির্নি খেয়ে বেড়ানো মুসলমান? হালুয়া খাওয়া মুসলমান?
শেষ পাতে মিষ্টি খাওয়া সুন্নাত,
তাই খেতে খেতে গলা পর্যন্ত খেয়েও আবার মিষ্টির সুন্নাত আদায় করতে চান-??
তাহলে নবির দাত ভাঙ্গা সুন্নত কে আদায় করবে??
ঐ দুর্যোগময় অবস্থায় জিহাদ কি তখন ফরজ নয়? যেমন নামাজ রোজা, ফরজ।
মনে রাখবেন,,,,,,
এই একটা দ্বায়িত্ব থেকেও মুখ ফিরালে হতে পাড়ে কাল কিয়ামতের পর,হাসরের ময়দানে আমাকে আপনাকে কঠিন ভাবে পাকরাও করা হবে।।

প্রশ্ন (৬) ♦ইতিহাসে তো যত যুদ্ধই হয়েছে, হক্বের দলে আল্লাহর কোন না কোন একজন সতর্ককারি তাদের সেনাপতি ছিলো, তাই তাদের বিজয় হয়েছে। কিন্তু দ্বিতীয় কারবালা তে কি কোন সতর্ককারি থাকবে? মুসলিম দের সেনাপতি হবার জন্য??


উত্তরঃ আলহামদুলিল্লাহ হ্যা। আল্লাহুর শুকরিয়া যে, তিনি তার ২ জন মননিত বান্দা কে তখন মুসলিমদের সাহায্যের জন্য পাঠাবেন।
তারা দুইজন কতিপয় অনুসারি সহ জিহাদের ময়দানে নামবেন।
★ সাহেবে কিরান, হাবিবুল্লাহ
হাতে নিয়ে সমসের।
খোদায়ী মদদে ঝাপিয়ে পরিবেন
ময়দানে যুুদ্ধের।
(ক্বাসিদাহ)
★ হাবিবুল্লাহ প্রেরিত আমির,
সহচর তার সাহেবে কিরান।
কিরানের হাতে থাকিবে জিহাদের,
কুদরতি অস্র "উসমান"!
(আগামী কথন)
তাদের প্রাধান জনের নামঃ
""ইমাম মাহমুদ হাবিবুল্লাহ ""
এবং, অপর জনের নাম
""শীন হরফে শুরু (পুরো নাম প্রকাশ হয়নি)
তবে তার উপাধি হলো
""সাহেবে কিরান""
তিনি হাবিবুল্লাহর প্রিয় বন্ধু।
♥তারা দুজনই আল্লাহর পক্ষথেকে বিলায়েতের অধিকারি হবেন।
তারাই মালাউনদের বিরুদ্ধে জিহাদের ঘোষনা দিবেন।

★তাদের আগমনের সংবাদ ১৪০০ বছর আগেই রছুল (ছাঃ) প্রকাশ করেছেন।
♦হযরত ফিরোজ দায়লামি (রাঃ)- থেকে বর্নিত, তিনি বলেন, আখেরী জামানায়, ইমাম মাহদী র পূর্বে ইমাম মাহমুদ-এর প্রকাশ ঘটবে। সে বড় যুদ্ধের শক্তির যোগান দিবে। তার যামানায় মহাযুদ্ধের বজ্রাঘাতে বিশ্বের অধ্বঃপতন হবে,এবং বিশ্ব এই সময়ে ফিরে আসবে। সে তার সহচর বন্ধু কে সাথে নিয়ে যুদ্ধ পরিচালোনা করবে-যে বেলাল ইবনে বারাহ-এর বংশোদ্ভুত হবে।
তোমরা তাদের পেলে যানবে,ইমাম মাহদীরর প্রকাশের সময় হয়েছে।
(আসরে যুহরি,১৮৭ পৃঃ
তারিখে দিমাশাকঃ২৩৩ পৃঃ
ইলমে তাছাউফঃ ১৩০ পৃঃ
ইলমে রাজেনঃ ৩১৩ পৃঃ
বিহারুল আনোয়ারঃ ১১৭ পৃঃ)
উক্ত হাদিছ টি এই পাচটি গ্রন্থে উল্লেখ্য রয়েছে।
অধিকাংশ মুহাদ্দিছগন ব্যক্ত করেছেন,উক্ত হাদিছটি ছহিহ, কেউ কেউ বলেছেন,হাসান।)

♦আবু বছির (রঃ) বলেন, যাফর সাদিক (রঃ) বলেছেন,
মাহদীর আগমনের পূর্বে, এমন একজন খলিফার আবির্ভাব ঘটবে, যিনি হবেন, মাতার দিক থেকে কাহতানি এবং পিতার দিক থেকে কুরাঈশী। তার নাম মাহদীর নামের সাথে কিছুটা সাদৃশ্যমান হবে এবং তার পিতার নামও কিছুটা মাহদীর পিতার নামের সাদৃশ্যমান হবে।
(ইলমে তাছাউফ ঃ ১২৮ পৃঃ
তারিখে দিমাশাকঃ ২৩২ পৃঃ)

(৭) ♦তাহলে ঐ সময় আমাদের কি করনীয় হবে??
কোন পদক্ষেপ গ্রহন করলে সবার জন্য ভালো হবে?

উত্তরঃ ঐ সময় একটাই করনীয়, আর তা হলো ""সাহেবে কিরান ও হাবিবুল্লাহ ""- এর দলে যোগ দান করা। কারন তারা আল্লাহর মননীত প্রেরিত বান্দা এবং তাদের দলই আল্লাহুর দল।
অতএব,, তারাই সে সময়ের মুক্তির দূৎ। তাদের দলের বাইরে গেলে আমরা ক্ষতিগ্রস্থদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবো। আর তাদের সাথে মিলে শত্রুর মুকাবিলা করলে,,আমরা অবস্যই সফলতা পাবো!

(৮) ♦আমরা কিভাবে সাহেবে কিরান ও হাবিবুল্লাহ কে চিনতে পারবো? কি ভাবে তাদের দলে যোগ দিবো??

উত্তরঃ আমরা প্রকৃত সাহেবে কিরান ও হাবিবুল্লাহ কে কিভাবে চিনতে পারি,তা নিম্নরুপঃঃ
★ হাবিবুল্লাহ প্রেরিত আমির,
সহচর তার সাহেবে কিরান।
কিরানের হাতে থাকিবে জিহাদের,
কুদরতি অস্র ""উসমান""!
এবং,,
★ হাতে লাঠি, পাশে জ্যোতি,
সাথে সহচর "শীন"!
মাহমুদ এসে এই জমিনে প্রতিষ্ঠা করিবেন দ্বীন।
(আগামী কথন)
এবং,, ক্বাসিদাহ তে বলা হয়েছে,
★ সাহেবে কিরান, হাবিবুল্লাহ,
হাতে নিয়ে সমসের।
খোদায়ী মদদে ঝাপিয়ে পরিবে,
ময়দানে যুদ্ধের।
এবং,
★ কাপিবে মেদেনি সিমান্ত,
বীর গাজিদের পদভারে।
ভারত প্রানে আগাইবে তারা,
মহা রণ হুঙ্কারে।
♦অতএব, উক্ত পুথিমালাগুলো থেকে জানা গেলো, সাহেবে কিরানের হাতে এমন একটি কুদরতি অস্র থাকবে , মানে এমন কোন একটি অস্র থাকবে যার নাম হবে "উসমান"
ঐ অস্রের অনেক অলৌকিক কেরামত থাকবে।
এবং হাবিবুল্লাহর হাতে একটি লাঠি থাকবে। সেটাও অলৌকিক কেরামত সম্পুর্ন হবে এবং, পাশে জ্যোতি থাকবে ,। হয়তো বিষেস কিছু, বা জ্ঞান বা কোন শক্তিশালি বাহন।(আল্লাহু আলাম)
এবং,, তাদের দলটি ভারতের দিকে জিহাদ করতে মেদেনীপুর দিয়ে ভারতে প্রবেশ করবে।

(৯) ♦কোন স্থান থেকে সাহেবে কিরান ও হাবিবুল্লাহ প্রকাশ পাবেন?? তারা কোন দেশে জন্মগ্রহণ করবেন??

উত্তরঃ যেহুতু সাহেবে কিরান ও হাবিবুল্লাহ ""দ্বিতীয় কারবালা ""চলাকালিন সময়ে প্রকাশিত হবেন,, এবং তার প্রতিবাদে, জিহাদের জন্য সৈন্য নিয়ে ভারতপ্রানে অগ্রসর হবেন,তাহলে বোঝাই যাচ্ছে, সাহেবে কিরান ও হাবিবুল্লাহ এই ভারতীয় উপ-মহাদেশেরই কোন এক ভুখন্ডে জন্মগ্রহণ করেছেন।
কেননা, অচিরেই এদেশে দ্বিতীয় কারবালা★ হবে। আর সে সময় তাদের প্রাপ্তবয়স হতে হবে। তাই বলা যায়, তারা এখন এই ভারতীয় উপমহাদেশেই রয়েছেন।(আল্লাহ আলাম)

তবে তারা যে ভারতবর্ষে নেই,সেটা বোঝা গিয়েছে। কেননা, ক্বাসিদাহ তে শাহ নেয়ামতউল্লাহ( র) বলেছেন,
""ভারত পানে আগাইবে তাহারা, মহা রণ হুঙ্কারে।""
অতএব,তারা ভারতের বাইরে তার আশ পাশে কোথাও হয়তো আছেন।
(আল্লাহু আলাম)
[ ইয়া আল্লাহ তাদের কে চেনার এবং তাদের দলে যোগদান করার সুযগ দান করুন, আমিন]

(১০) ♦আমরা হাবিবুল্লাহ এবং সাহেবে কিরান কে পেয়ে গেলে কি করবো?? আর জিহাদ টা যদি ভারতে গিয়েই হয়, তাহলে কি এটাই গাজোয়াতুল হিন্দ-এর সেই মহা অপেক্ষীত বিজয়ের জিহাদ?

উত্তরঃ প্রথমেই বলে রাখি, আলামত মিলে গেলে,
সাহেবে কিরান ও হাবিবুল্লাহ কে চিনতে পারলে, আমরা
*তাদের হাতে জিহাদের বাই'য়াত নিবো।
*তাদের কে নেতা হিসেবে গ্রহন করবো এবং তাদের নেতৃত্বে ভারতের দিকে জিহাদ করতে অগ্রসর হবো।
♥আর হ্যা বন্ধুরা এটাই সেই মহা সফলতার, প্রতিশ্রুত বিজয়ের  "গাজোয়াতুল হিন্দ"
#যে যুদ্ধের সেনাপতি-- রছুল (ছাঃ) নিজেই হতে চেয়েছিলেন।
#যে যুদ্ধে আবু হুরায়রা (রা) অংস গ্রহনের আশা করেছিলেন।
#তিনি যে যুদ্ধের জন্য নিজের নতুন পুরাতন সকল আসবাব-পত্র বিক্রি করে দিতে চেয়েছিলেন।
#যে, যুদ্ধে অংশ গ্রহন করতে পারলে, তিনি হতেন, জাহান্নামের আগুন হতে মুক্তিপ্রাপ্ত আবু হুরায়রা(রা)-- বলেছিলেন।
#রছুল (ছাঃ) যে জিহাদের সৈনিকদের বদরের সৈনিকদের মত মর্যাদার ঘোষনা দিয়েছিলেন,
#যে জিহাদে রছুল (ছাঃ) মুসলিম দের বিজয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন
এই সেই জিহাদ

♥ গাজোয়াতুল হিন্দ♥

আর এই গাজোয়াতুল হিন্দের সূচনাই হবে মুলত "দ্বিতীয় কারবালা" থেকে।
এবং এই গাজোয়াতুল হিন্দের মাধ্যমেই পুরো হিন্দুস্থান মুসলমানদের দখলে চলে আসবে।
আর এই গাজোয়াতুল হিন্দের সেনাপতি মুলত,
সাহেবে কিরান এবং হাবিবুল্লাহ।।
অতএব,, এখন আমাদের উচিত,,, সঠিক ইসলামের উপর অটল থাকা এবং আল্লাহর প্রেরিত ২জন সতর্ককারির জন্য অপেক্ষা করা এবং তাদের নেতৃত্বে "গাজোয়াতুল হিন্দ"- অংস গ্রহন করা এবং, তার পুর্ব প্রস্তুতি নেওয়া////
(আলহামদুলিল্লাহ)


No comments:

Post a Comment