কোন দেশ থেকে প্রকাশ পাবে ইমাম মাহমুদ হাবিবুল্লাহ ও সাহেবে কিরান ?

♥বাংলাদেশ♥ থেকেই প্রকাশ পাবেন
★ ইমাম মাহমুদ হাবিবুল্লাহ ★
এবং ★সাহেবে কিরান★
(ইংশাআল্লাহ)

(একটি ত্বাত্তিক, গবেষনা মুলক বিশ্লেষণ। বাকিটা আল্লাহু আলাম)
আছছালামু আলাইকুম। বন্ধুরা, আশা করি ভালো আছেন।
প্রথমেই বলি, এটা আমার গবেষনা ও বিশ্লেষন মুলক পোষ্ট।।
আমার মতানুসারে নাও ঘটতে পারে। তবে হবার সম্ভবনা ৯৮%..
যে----------
ইমাম মাহমুদ হাবিবুল্লাহ! এবং তার প্রিয় বন্ধু "সাহেবে কিরান" বাংলাদেশ থেকেই প্রকাশ ঘটবে।
(কেবল পুরোটা পড়লেই বুঝতে পারবেন,তাই পুরোটা পড়ুন)
**************************************

এবার চলুন কিছু তথ্য থেকে যেনে নেই যে,

এই ইমাম মাহমুদ হাবিবুল্লাহ এবং সাহেবে কিরান কে??এবং কেনো আসবেন??

♦ প্রথমত,হাদিছ থেকে তাদের আগমনের প্রমান নেইঃ

♥ হযরত ফিরোজ দায়লামি (রাঃ)- থেকে বর্নিত, তিনি বলেন, রছুল (ছাঃ)- বলেছেনঃ
আখেরী জামানায়, ইমাম মাহদী র পূর্বে ইমাম মাহমুদ-এর প্রকাশ ঘটবে। সে বড় যুদ্ধের শক্তির যোগান দিবে। তার যামানায় মহাযুদ্ধের বজ্রাঘাতে বিশ্বের অধ্বঃপতন হবে,এবং বিশ্ব এই সময়ে ফিরে আসবে। সে তার সহচর বন্ধু ""সাহেবে কিরান"" বারাহকে সাথে নিয়ে যুদ্ধ পরিচালোনা করবে-যে বেলাল ইবনে বারাহ-এর বংশোদ্ভুত হবে।
তোমরা তাদের পেলে যানবে,ইমাম মাহদীর প্রকাশের সময় হয়েছে।
(আসরে যুহরি,১৮৭ পৃঃ
তারিখে দিমাশাকঃ২৩৩ পৃঃ
ইলমে তাছাউফঃ ১৩০ পৃঃ
ইলমে রাজেনঃ ৩১৩ পৃঃ
বিহারুল আনোয়ারঃ ১১৭ পৃঃ)
উক্ত হাদিছ টি এই পাচটি গ্রন্থে উল্লেখ্য রয়েছে।
অধিকাংশ মুহাদ্দিছগন ব্যক্ত করেছেন,উক্ত হাদিছটি ছহিহ, কেউ কেউ বলেছেন,হাসান।)
এবং

♥আবু বছির (রঃ) বলেন, যাফর সাদিক (রঃ) বলেছেন,
মাহদীর আগমনের পূর্বে, এমন একজন খলিফার আবির্ভাব ঘটবে, যিনি হবেন, মাতার দিক থেকে কাহতানি এবং পিতার দিক থেকে কুরাঈশী। তার নাম মাহদীর নামের সাথে কিছুটা সাদৃশ্যমান হবে এবং তার পিতার নামও কিছুটা মাহদীর পিতার নামের সাদৃশ্যমান হবে।
(ইলমে তাছাউফ ঃ ১২৮ পৃঃ
তারিখে দিমাশাকঃ ২৩২ পৃঃ)
আমরা জানি মাহদির নাম হবে মুহাম্মাদ ইবনে আব্দুল্লাহ!
(মুহাম্মাদ=চিরো প্রশংসিত
মুহামাদ = চিরো প্রশংশিত)
আর প্রথম হাদিছটি যেহুতু বলছে, মাহদির আগে মাহমুদ প্রকাশ পাবে,
তাই মাহদির নামের মত নাম হলো,
মাহমুদ= চিরো প্রশংসিত।
আর মাহদির পিতার নাম হবে আবদুল্লাহ।
আর তাহলে মাহমুদের পিতার নামও এরকমি হবে।
তাই এ হাদিছেও মাহমুদ কে ইঙ্গিত করে।

♥আবু বকর সিদ্দিক রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন,রছুল ছঃ বলেছেন,শেষ জামানায় ইমাম মাহমুদ ও তার বন্ধু সাহেবে কিরান বারাহর প্রকাশ ঘটবে।আর তাদের মাধ্যমে মুসলমানদের বড় বিজয় আসবে।আর তা যেন মাহদীর আগমনের সময়।
(কিতাবুল ফিরদাউস,৮৭২)

♥হযরত আনাস রাঃ বলেন,একদা রছুল ছঃ এর এক মজলিসে আমি আর বিলাল রাঃ বসা ছিলাম। সে সময়ে আল্লাহর রছুল ছঃ বিলাল রাঃ এর কাধে তার ডান হাত রেখে বললেন,হে বিলাল! তুমি কী জানো তোমার বংশে আল্লাহ এক উজ্জল তারকার জন্ম দিবেন?যে হবে সে সময়ের সবচেয়ে সভাগ্যবান ব্যাক্তি
(সাহেবে কিরান=প্রজন্মের সৌভাগ্যবান)।
অবশ্যেই সে একজন ইমামের সহচর হবে(ইমাম মাহমুদের)
।রাবি বলেন,রছুল ছঃ বলেছেন,সেই ইমামের আগমন,ইমাম মাহদীর পূর্বেই ঘটবে।
(আসারুস সুনান, ৩২৪৮)
^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^
উপরের সবগুলো হাদিছ বলছেঃ মাহদীর পুর্বে হাবিবুল্লাহ ও সাহেবে কিরান প্রকাশ পাবে।
____________________
_______=_____=______

বন্ধুরা আমরা এতক্ষন, হাদিছ থেকে মাহমুদ ও সাহেবে কিরান এর পরিচয় এবং তাদের আগমন সম্মন্ধে জানলাম,এখন জানবো,
হাদিছের বাইরে কোন পুথিমালাতে তাদের আগমন নিয়ে,

♦ভারতের বিক্ষ্যাত ক্বাসিদাহ গ্রন্থে, শাহ নেয়ামতউল্লাহ (রঃ) বলেছেন,

"সাহেবে কিরান ও হাবিবুল্লাহ,
হাতে নিয়ে শমসের।
খোদায়ী মদদে ঝাপিয়ে পড়িবে,
ময়দানে যুদ্ধের।"
তিনি এখানে বলেছেন,
সাহেবে কিরান এবং হাবিবুল্লাহ হাতে অস্র নিয়ে, যুদ্ধের ময়দানে(গাজোয়াতুল হিন্দ) ঝাপিয়ে পরবেন।
***********************
***********************

আগামী কথনঃ -এ বলা আছেঃ

"শীন সেতো সাহেবে কিরান,
মীম এ হাবিবুল্লাহ।
জালিমের ভুমিতে ঘটাইবে মহালয়,
সাথে আছেন মহান আল্লাহ!"
উপরক্ত ভবিৎষ্যতবানীর ২ টি কবিতায় তাদের আগমন সম্মন্ধে বিস্তর আলোচনা করা আছে।

আর এটাও বলা আছেঃ তাদের নেতৃত্বে সেই বিজয়ের জিহাদ ""গাজোয়াতুল হিন্দ"" সংঘটিত হবে।
========================
বন্ধুরা, আমরা জেনে নিলাম যে, সাহেবে কিরান এবং হাবিবুল্লাহ মুলত কে!

★এখন কথা হলো,তারা কেন আসবেন??
আমরা জানি যে, আল্ল্হ পদত্ব ব্যক্তিগন, আসেন ইসলাম/দ্বীনকে পুনরায় জিবিত করার জন্যে। এবং আল্লাহর ধর্মকে রাষ্ট্র পর্যায়ে প্রথিষ্ঠা করতে।
_____
তারাই হলেন সেই চির অপেক্ষিত মহা সফলতাময়
জিহাদ
♦ গাজোয়াতুল হিন্দ♦এর
২ জন সেনাপ্রতি।
____________
তাহলে, আমরা জানলাম যে, ইমাম মাহমুদ হাবিবুল্লাহ এবং তার বন্ধু " সাহেবে কিরান" আসবেন এবং গাজোয়াতুল হিন্দ করবেন।
=================

এখন আসি মুল আলোচনায়ঃ

ইমাম মাহমুদ হাবিবুল্লাহ এবং সাহেবে কিরান কোথায় জন্মগ্রহন করেছেন? কোন স্থানঃ থেকে প্রকাশ পাবেন?

♦বাংলাদেশ থেকে♦
(আল্লাহু আলাম)
এটা আমার রিসার্চের ফল।
যেহুতু যুক্তিপুর্ন তথ্য আছে তাই বললাম বাংলাদেশ থেকে!

^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^^

চলুন, বাংলাদেশ থেকেই যে প্রকাশ পাবে তা প্রমান করা যাকঃ
♦সুত্রঃ (১) ইমাম মাহমুদ হাবিবুল্লাহ এবং সাহেবে কিরানের প্রকাশ ঘটবে,, তখন,, যখন হিন্দুস্থানি মালাউন রা, বাংলাদেশে ঘটাবে "দ্বিতিয় কারবাল"
তখন তারা তার প্রতিবাদে ২০২৪ সালে জিহাদের ডাক দিবেন।।
তাহলে দেখুন, তারা বাংলাদেশের বাসিন্দা না হলে, কেন তারা তার প্রতিবাদে জিহাদের ডাকে দিবেন??কেবল দ্বিতীয় কারবালা তেই কেনো? বহু রাষ্ট্রেই তো মুসলিম নিধন হচ্ছে,তাহলে বাংলার সাথে তার কি সম্পর্ক??
ক্বাসিদাহ তেও, কাশ্মীর প্রসঙ্গে তার কোনো, আলোচনা নেই, কিন্তু বাংলাদেশ প্রসঙ্গ তুলতেই হাবিবুল্লাহ ও সাহেবে কিরানের প্রসঙ্গ এসেছে,।
আগামী কথনেও তাই।

♦সুত্রঃ(২) ইমাম মাহমুদের সহচর বন্ধুর নাম হবে "শ" দিয়ে। তার পুরো নাম না জানলেও তার উপাধি আমরা জানি। আর তা হলো,
♥ সাহেবে কিরান' ♥
এখন একবার ভেবে দেখুন,
সাহেবে কিরান, কথাটি একটি বাংলা শব্দ। যার আভিধানিক অর্থঃ "প্রজন্মের সৌভাগ্যবান"
তাহলে এই বাংলা শব্দের উপাধি কোন,, ইংরেজি, হিন্দি, আরবীয়, চাইনিস,বা উর্দু ভাষা ভাষির হতে পারে না। এটা কেবল একজন বাঙ্গালীর ই হতে পাড়ে।

♦ সুত্রঃ (৩) গাজোয়ায়ে হিন্দ হলো, ভারতীয় উপমহাদেশের জিহাদ। এখানে, ভারতীয় উপমহাদেসের ই সকল ভিলেনগন,!শয়তানি নেতৃত্বের আসনে থাকবেন।
তাই, মহা নায়ক রাও এই ভারতীয় উপমহাদেশেরই হবে সেটাই সর্বাধিক গ্রহনীয়।
বাংলাদেশ ইঙ্গিতীয়মান।

সুত্রঃ (৪) বলতে পারেন, ভারতীয় উপমহাদেশে তো আরও দেশ আছে, তাহলে বাংলাদেশ ধরবো কেন??
বাংলাদেশ ধরার কারন হলো,
ভারতীয় উপমহাদেশে র, মীয়ানমার থেকে আফগানিস্থান পর্যন্ত, মধ্যে, বাংলাদেশ, ভারত, শ্রীলঙ্কা,পাকিস্থান, নেপাল, ভুটান।।কিন্তু অন্যান্য দেশ গুলোর বর্ননা সুত্রের সাথে মেলেনা।

সুত্রঃ(৫) শ্রীলঙ্কা, ভুটান ও নেপাল হবার কোনই কারন নেই।এদেশ গুলো প্রসঙ্গের বাহিরে।

সুত্রঃ (৬)তাহলে কী তারা মিয়ানমারের বাসিন্দ?
মিয়ানমার= যখন রাখাইনের রোহিঙ্গা হত্যা কান্ডের মত এতবড় যঘন্য অধ্যায় রচিত হলো,তখন যদি তারা মিয়ানমারেই থাকতেন তাহলে এই ইতিহাস কোন ক্রমেই লিখিত হতো না। তারা জিহাদের ডাক দিতেন।

সুত্রঃ (৭) ভারত থেকেও নয়।কারন
ভারতঃ= ক্বাসিদাহ পড়লে যানতে পারবো,

""কাপিবে মেদিনী সিমান্ত, বীর গাজিদের পদভারে।
ভারত প্রানে আগাইবে তারা মহারন হুঙ্কারে""
অর্থাৎ, জানা গেলো, তারা ভারতের বাইরের লোক, ভারতের দিকে আগাইবে।
এবং আগামী কথন এ বলা আছেঃ

৩৭.হিন্দুস্থান থেকে যদিও একজন,
জানাইবে 'মাহমুদ' - এর দাবি।
খোদা করিবেন সেই ভন্ডকে ধ্বংশ,
সে হইবেনা কামিয়াবি।
তাহলে বোঝা গেলো, ভারত থেকে কেউ মাহমুদ দাবী করলে তাকে মানা যাবে না। কারন সে ভন্ড হবে।
তাহলে বোঝা গেলো,প্রকৃত ইমাম মাহমুদ ও সাহেবে কিরান, ভারতের বাইরের হবেন।

সুত্রঃ(৮) আফগানিস্থানঃ = আমরা ক্বাসিদাহ ও আগামী কথন পড়লে যানতে পারবো যে,
আফগানিস্থান হলো গাজোয়াতুল হিন্দ এ ইমাম মাহমুদ ও সাহেবে কিরানের দল কে বহিরাগত রাষ্ট্র হিসাবে সাহায্যের হাত বাড়াবে। তাহলে বহিরাগত রাষ্ট্র কখনো নিজ মাতৃভুমি হতে পারেনা।

সুত্রঃ (৯)পাকিস্থানঃ= যদি তারা পাকিস্থানের নাগরিক হয়, তাহলে তারা অবশ্যই বর্তমানে, কাশ্মীর দখলের জিহাদে আছেন।

কিন্তু ক্বাসিদায়ে "শাহ নেয়ামতউল্লাহ (রঃ) বলেছেনঃ

★এরপর যাবে ভেগে নরকিরা,পাঞ্জাব কেন্দ্রের,
তাহার ধনসম্পদ দখলে যাইবে মুমিনদের।
অনুরুপ হইবে পতন, একটি শহর মুমমিনদের।
তাহার সম্পদ যাইবে দখলে, জালিম হিন্দুদের।★
আমরা কমবেশি সবাই জানি যে, সেই শহর হলো বাংলাদেশ।

আর "আগামী কথন", বলে,

কাশ্মির পাকিস্থানের মুমিনগন দখল করবে। ভারত তখন
কাশ্মির হাড়ানোর ২বছরের মধ্যেই, বাংলাদেশ দখল করবে।। তখন হাবিবুল্লাহ এবং সাহেবে কিরানের প্রকাশ হবে,
তাহলে দেখুন, পাকিস্থানের যুদ্ধে ইমাম মাহমুদ হাবিবুল্লাহ ও সাহেবে কিরানের কোন খোজ নেই। কিন্তু, বাংলার কারবালায় তারা প্রকাশ পাবে।

সুত্রঃ(১০) শাহ নেয়ামতউল্লাহ (রঃ)এর ক্বাসিদাহ শরীফে বলা হয়েছে,
((মহরম মাসে হাতিয়ার হাতে পাইবে মুমিনগন,
ঝজ্ঝার বেগে করিবে তাহারা
পাল্টা আক্রমন।))
এখন কথা হলো আপনি আমাকে আক্রমন করলেই তো, কেবল আমি আপনাকে পাল্টা আক্রমন করতে পারবো।
তাই বোঝা গেলো, বাংলাদেশে কে যখন ২০২৪ সালে ভারত আক্রমন করতে আসবে, তখন বাংলাদেশ থেকে আবার হাবিবুল্লাহ এবং সাহেবে কিরান পাল্টা আক্রমন করবে।

সুত্রঃ (১১) শাহ নেয়ামতউল্লাহ ক্বাসিদাহ তে বলেছেন,
কাপিবে মেদেনি সিমান্ত,
বীর গাজিদের পদভারে,
ভারত প্রানে আগাইবে
তারা মহারণ হুঙ্কারে।
এখন কথা হলো, আমরা জানি মেদেনীপুর হলো ভারতের একটি বিক্ষ্যাত জেলা, কোলকাতার পার্শবর্তি।
আমরা যদি একটু খেয়াল করি,তাহলে জানতে পারবো,
মেদেনি পুর দিয়েই মুসলমানদের জিহাদি দলটি ভারতে গাজোয়াতুল হিন্দ করার জন্য যাবে।

আমরা যদি দেখি, বাংলাদেশের রংপুর,রাজশাহি ও চট্টগ্রাম বিভাগ দিয়ে, ভারতের মেদেনীপুর যাওয়া যায়।
যদি বাংলাদেশ ব্যতিত অন্য যে কোন দেশ হয়,তাহলে মেদেনীপুর দিয়ে ভারতের দিকে অগ্রসর হবার কোনই উপায় থাকেনা।
♦তাহলে প্রমান হলো বাংলাদেশ দিয়েই মুসলমানদের দলটি গাজোয়াতুল হিন্দ করার লক্ষে অগ্রসর হবে , যার নেতৃত্বদান করবেন, ইমাম মাহমুদ হাবিবুল্লাহ এবং সাহেবে কিরান।।♦

বন্ধুরা সকল সুত্র বলছেঃ
♦ ইমাম মাহমুদ হাবিবুল্লাহ এবং সাহেবে কিরান
♦বাংলাদেশেরই বাসিন্দা,
♦তাদের জন্মভুমি বাংলাদেশ,,
♦তারা, বাংলাদেশেই রয়েছেন।
♦বাংলাদেশ থেকেই তারা প্রকাশিত হবেন
♦এবং বাংলাদেশ থেকেই জিহাদের ডাক দিবেন
আর পুর্বেই প্রমান করেছি যে তারা ২০২১ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যেই জনসম্মুখে প্রকাশ পাবেন।(ইংশাল্লাহ)...........
........
পরিশেষে বাংলাদেশ থেকে হিন্দুস্থানের দিকে অগ্রসর হয়ে, গাজোয়াতুল হিন্দ করবেন।
এটাই সর্বাধিক গ্রহন যোগ্য তথ্য।
এখন একজন বাঙ্গালী হিসেবে আমি আনন্দিত। কেননা ,
গবেষনা বলে,,
ইমাম মাহমুদ ও সাহেবে কিরান, বাঙ্গালী হবেন।
বন্ধুরা এটা শুধুই একটা গবেষনা ভিত্তিক ফলাফল।
কোনক্রমেও আমি বলছি না,যে , আমি কারো প্রচারনা চালাচ্ছি,আমি সত্য প্রচার করছি,সাধ্যানুযায়ী।
আমার ডকুমেন্ট গুলো কিন্তু হাদিছ, ক্বাসিদাহ এবং আগামী কথন থেকে নেওয়া।
সিজস্ব কোন ডকুমেন্ট নয়।
তাই, আপনাদের বিবেকের কাছে প্রশ্ন দিলাম,
আপনাদের কাছে এর থেকেও যদি অধিক গ্রহনিয় কোনো তথ্য থাকে তাহলে অবশ্যই তা গ্রহন করাই আমাদের সবার কর্তব্য হবে।
কিন্তু বহু দিন ধরে গবেষনা করে,,তথ্য-যুক্তি-প্রমান বলছে,
♥ইমাম মাহমুদ হাবিবুল্লাহ♥
এবং
♥সাহেবে কিরান বারাহ♥
আমাদের এই ♥বাংলাদেশ♥
থেকেই প্রকাশ ঘটবে।
 এবং তারা আমাদের কে ♥গাজোয়াতুল হিন্দের♥ জিহাদের জন্য বাইয়াত নিতে আহ্ববান করবেন।
এবং পরিষেশে
♥হিন্দুস্থান বিজয় করবেন।♥
[[[[আল্লাহ অধীক অবগত]]]]

পরিশেষে, বলতে চাই,
♥,আমি গর্বিত,
♥আমি উৎসাহিতো,
♥আমি উৎফল্লিত,
♥আমি আনান্দিত,
♥আমি উল্লাসিতো,,
♥আমি রনো সজ্জায় হতে চাই সজ্জিত,
♥আমি, ইমাম মাহমুদ ও সাহেবে কিরানের পাশে থেকে জিহাদ করতে চাই অরিবত।
♥তারা আল্লাহর ওলী,,
♥তারা বাঙ্গালী,
♥আমরাও বাঙ্গালী
তাই
♥আমরা গর্বিত,
♥আমরা ধন্য♥
(আল্লাহ যেনো আমাদের কে,
তাদের চেনার, তাদের পাশে থাকার এবং তাদের খেদমত করার তৌফিক দেন।") (আমিন)
আল্লাহু আকবার।আলহামদুলিল্লাহ,
সুবহানআল্লাহ

(ধন্যবাদ সবাই কে।)
।।আছছালামু আলাইকুম।।