আবু হুরায়রাহ রাঃ এর গোপন ব্যাগের হাদিছ কি এগুলোই ?

★জেনে নিন,১৪৫০বছর পুর্বেই বর্তমান রাষ্ট্র নেতাদের পরিচয় দিয়ে রেখেছেন, রছুল (ছাঃ)★

♦আছছালামু আলাইকুম ♦
দেশের সুনামধন্য স্কলার,
♦মুফতী কাজী ইব্রাহিম♦
তার একটি লেকচারে তিনি বলেনঃ

"আমি নিজে হযরত আবু হুড়ায়রাহ (রা:)- এর সেই সকল হাদিছ গুলো পড়েছি। সেখানে ট্রাম্পের কথা উল্লেখ আছে। আরো অনেকের নাম আছে।বাংলাদেশেরও কারো কারো নাম আছে। কিন্তু তা এখন বলার উপায় নাই।"

youtube link

♥((১)) হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন---,আমি রাসূল (সাঃ) কে বলতে শুনেছি--
"অবশ্যই অবশ্যই পৃথিবি ততদিন ধবংস হবে না,যতদিন না মানুষ পাচটি শাষকের দেখা পাবে।
যারা আল্লাহর দ্বীনকে যুক্তি করে ধ্বংস করতে চাইবে। আর তারা পাচ শাষকই এক সাথে পৃথীবিতে উপস্থিত থাকবে।
আমি(আবু হুরায়রাহ) বললামঃ""হে আল্লার রাসূল (সাঃ)! সে পাচ জনের পরিচয় কী?
তিনি বললেনঃ

[1]তাদের এক জন এই প্রবিত্র ভুমিতে আসবে।যার নাম হবে আমার নামের মতো।(মুহাম্মাদ).
সে আরবের দ্বীনকে হাস্যকর বানাবে।আর অভিশাপ্ত জাতিকে বন্ধু বানাবে।

[2] দ্বিতীয় সে বিশ্ব শাষক হবে।আর মুসলমানদের নিয়ে ষড়যন্তে লিপ্ত থাকবে।

[3]তৃতীয় জন হিন্দুস্থানের বদশা,সে বন্ধু অঞ্চলের মুসলমানদের নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু করবে।

[4].চতুর্থ জন,,- হিন্দুস্থানের দ্বীতিয় বাদশা।যে মুসমানদের হত্যার শপথ নিয়ে শাষন খমতায় যাবে।আর মুসলিম হত্যায় সে উন্মাদ হয়ে পড়বে।

এবং [5] পঞ্চম -হলো,একজন নারী শাষাক,সে শাষন খমতা হাতে পেয়ে বা'আল দেবতার ইবাদত বৃদ্ধি করবে।আর মুশরিকদের বন্ধু রুপে গ্রহণ করবে।আর মুসশমানদের হত্যা করবে।
অথচ সে হবে মুসলমান।
তখন দেখবে সেখানকার #দুর্গম_অঞ্চলের এক #দূর্বল_বালক তাদের ষড়যন্ত্রের সমাপ্ত ঘটাবে এবং মুমিনদের বড় বিজয় আনবে।
(কিতাবুল আক্বিব,হাদিছঃ১৭২,
আখীরুজ্জামানা আল মাহদী ফিল আলামাতিল কিয়ামাহ,১৭৫)
________________________
♥((২)) হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন,আমি রাসুল (সাঃ) কে বলতে শুনেছিঃ
তিনি বলেন,,
",আল্লাহ তা আলা তোমাদের আদেশ দিয়েছেন মুশরিকদের তোমরা বন্ধু রুপে গ্রহণ করো না"
অথচ এমন একটি সময় আসবে যখন মুসমান আঞ্চলের দুইটি শাষক মুশরিকদের প্রকৃত বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করবে।
আমি জিঙ্গেস করলাম,
হে আল্লাহর রাসুল (ছাঃ)!
তাদের চেনার উপায় কী???
তিনি বললেন,তাদের এক জন তোমাদের ভুমির হবে,,আর তার নাম হবে আমার নামের ন্যায়।
আর একজন নারী হিন্দুস্থানের ক্ষুদ্র অঞ্চলের শাষক হবে।আর তারা দুজন একি সময় কালের শাষক হবে।
(আখীরুজজামানা আল মাহদী ফিল আলামাতিল কিয়ামাহ,২৯৬)
______________________
হাদিছের ব্যাক্ষাঃ
((১)) আল্লাহু আকবার! দেখুন আজ থেকে সারে ১৪ শত বছর পুর্বে বলা রছুল ছাঃ এর ভবিৎষ্যত বানি আজ বাস্তবে রুপ নিলো।
মুহাম্মাদ ছাঃ বলেছেন, ৫ জন শাষক আসবে। যারা যুক্তি করে ইসলাম কে ধ্বংস করতে চাইবে।
আর আল্লাহর রছুল ছাঃ তাদের পরিচয়ও দিয়েছেন।

১))))প্রথম জন হবে সৌদি আরবের শাষক।আর তার নাম হবে নবীজির নামের মতই।
আর সে ইসলাম কে, পৃথীবির মানুষের কাছে হাস্যকর করে তুলবে।
বুঝে ফেলেছেন নিশ্চই সেই শয়তান কে??
হ্যা বন্ধুরা হাদিছে বর্নিত সেই শয়তান হলো বর্তমান সৌদির প্রিন্স "মুহাম্মাদ বীন সালমান".
তার কর্মকান্ড অজানা নয় কারোই। নবীজির দেশে সিনেমা হল, হালাল ক্লাব,সহ নারীদের উন্নয়নের নামে,তাদের রাস্তায় নামালো,এই প্রিন্স মুহাম্মাদ।
আর হাদিছে বলা আছে,সে অভিশপ্ত জাতীকে অর্থাৎ, ইহুদী খ্রীষ্টান দের বন্ধু বানাবে।
আর তা অক্ষরে অক্ষরে বাস্তবায়ন হয়েছে।প্রিন্স মুহাম্মাদ ডোনাল ট্রাম্পের সাথে বড় বন্ধুত্বের সম্পর্ক রেখেছে, তাছাও মোদীকে সে সম্মাননা দিয়েছে।
তার সমন্ধে সবাই জানেন তাই আর বিস্তারিতো বললাম না।
২)))দ্বিতীয় জন বিশ্ব শাষক হবে।আর সে মুসলমানদের নিয়ে সরযন্ত্র করবে।
আর হলোও ঠিক তাই। হাদিছে বর্নিত এই কুলাঙ্গার হলোঃ ডোনাল ট্রাম্প।
৩))))তয় জন হিন্দুস্থানের রাজা হবে। সেও তার বন্ধু অঞ্চলের মুসলিমদের নিয়ে সরযন্ত্র করবে।
আর সে হলোঃ ভারতের সাবেগ প্রধান মন্ত্রী ড, মনমোহন সিং।
৪))))চতুর্থ জন হলোঃ হিন্দুস্থানের দ্বিতীয় রাজা, যে মুসলিম দের হত্যার শপথ নিয়ে ক্ষমতায় যাবে।আর মুসলিম নিধনে উন্মাদ হয়ে উঠবে।
আর হাদিছে বর্নিত এই জাহান্নামি মালাউন হলো ভারতের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
হুবহু মিলে গেছে তাইনা?
৫)))) আর ৫ম জন হলোঃ একজন নারী শাষক, মানে নেত্রী। তার বর্ননা দিতে গিয়ে মুহাম্মাদ ছাঃ বলেছেনঃ
সে বা' আল(BAL) দেবতার ইবাদত বৃদ্ধি করবেন। আর মুশরিক দের (মুর্তি পজারী দের সাথে) বন্ধুত্ব করবে.আর সে হবে নামধারী মুসলিম।
তাকে নিশ্চই চিনতে পেড়েছেন।
আর বলা হয়েছে নারী শাষক টি বাল (BAL) দেবতার পুজা করবে।
বাল (BAL) দেবতার পুজা সমন্ধে কিতাবুল ফিরদাউস এর ৮০৮ নং হাদিছে আবু হুরায়রাহ (রাঃ) একটি বর্ননা রয়েছে।
♦হযরত আবু হুরায়রাহ (রাঃ) বলেন, রছুল (ছাঃ) বলেছেনঃ
কিয়ামত কতক্ষণ হবেনা,যতক্ষণ না মানুষ ইলিয়াস নবীর সময়ের মত বাল দেবতার পুজা না করে।
(কিতাবুল ফিরদাউস,, ৮০৮)

আর আগামী কথনেও বলা হয়েছেঃ
♥বাংলায় তোমরা করছো পুজা
মুশরিকি বাল(BAL)দেবতার।
মুসলীম হয়ে কেনো তোমরা
হারাচ্ছো নিজেদের অধিকার।
তো দেখতেই পেলেন হাদিছ ও আগামী কথন কিভাবে ফলে যাচ্ছে।
বিস্তারিতো বলার প্রয়োজন কি আছে???মনে হয়না!
♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦

♥((২)) হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন,আমি রাসুল (সাঃ) কে বলতে শুনেছিঃ
তিনি বলেন,,
",আল্লাহ তা আলা তোমাদের আদেশ দিয়েছেন মুশরিকদের তোমরা বন্ধু রুপে গ্রহণ করো না"
অথচ এমন একটি সময় আসবে যখন মুসমান আঞ্চলের দুইটি শাষক মুশরিকদের প্রকৃত বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করবে।
আমি জিঙ্গেস করলাম,
হে আল্লাহর রাসুল (ছাঃ)!
তাদের চেনার উপায় কী???
তিনি বললেন,তাদের এক জন তোমাদের ভুমির হবে,,আর তার নাম হবে আমার নামের ন্যায়।
আর একজন নারী হিন্দুস্থানের ক্ষুদ্র অঞ্চলের শাষক হবে।আর তারা দুজন একি সময় কালের শাষক হবে।
(আখীরুজজামানা আল মাহদী ফিল আলামাতিল কিয়ামাহ,২৯৬)
______________________
♦হাদিছের ব্যাক্ষাঃ((২))
এই হাদিছটিও হযরত আবু হুরায়রাহ (রাঃ) থেকে বর্নিত।তিনি বলেছেন,যে, মুহাম্মাদ (ছাঃ)বলছেন,
দুইজন শাষক পৃথীবিতে আসবে। তারা মুসলমানদের অঞ্চলের বা দেশের শাষক হবে।তারা নিজেরাও মোসলমান হবে কিন্তু মুশরিক দের(মুর্তি পুজারীদের) বন্ধু বানাবে।
তাদের একজন আসবে আরবে।
আরেকজন আসবে হিন্দুস্থান ভাগ হওয়া একটি ছোট দেশে।
আর বর্তমানে হিন্দুস্থান ভাগ হয়ে ছোট দেশ হয়েছে আপনার- আমার মাতৃভুমি""" বাংলাদেশ"""".
আর আরবে তো এসেগেছে প্রিন্স মুহাম্মাদ। সে তো মুশরিক দের বন্ধু বানিয়েছে অনেক পুর্বেই।
তাহলেই বুঝুন।
আর তারা ২ জনই একই সময়ের শাষক।

♥((৩))হযরত আলী ইবনে আবু তালিব (রাঃ) বলেন,একদা এক মজলিসে আল্লাহর রাসুল (সাঃ) -এর নিকট সাহাবাদের একজন জিঙ্গেস করলেনঃ
""হে আল্লাহর রাসূল (সাঃ)!""!!!আপনার বংশের মাহদীর আগমন কখন হবে?
তিনি বললেন, ততদিন মাহদীর আগমন ঘটবে না, যতদিন না পাচ শাষকের ধ্বংস হবে।আর তারা একি সময়ের শাষক হবে।
জিঙ্গেস করা হলো,তারা কোন দেশের শাষক হবে?
তিনি বললেন,
তাদের একজন আরব ভুমি শাষন করবে।
আর একজন নাসারা বিশ্ব শাষন করবে।
আর তিন জন হিন্দুস্থান ভুখন্ডের হবে।
তাদের একজন হবে নারী।
বলা হলো,হে আল্লাহর রাসুল (ছাঃ)!
হিন্দুস্থানের শাষকরা কী মুসলমান হবে?তিনি বললেন--"",না""
বরং একজন মুসলিম নারি শাষক হবে।কিন্তু তার সকল কর্ম হবে মুশরিকদের নিয়ে।
(কিতাবুল আক্বিব,২৯৮)
__________________________

হাদিছের ব্যাক্ষাঃ((৩)) এই হাদিছে বলা হয়েছে, ইমাম মাহদী ততদিন আসবেন না,,, যতদিন না ৫ জন শাষক একসাথে পৃথীবিতে না আসবে এবং তারা ধ্বংশ হবে।
তাদের একজন আরব ভুমি শাষন করবে।(♣প্রিন্স মুহাম্মাদ♣)
২য় জন হলো নাছারা মানে খ্রীষ্টান। সে বিশ্ব শাষন করবে।
(♣ট্রাম্প♣)
আর বাকি তিন জন হিন্দুস্থান ভুখন্ডে অর্থাৎ ভারতীয় উপ মহাদেশে আসবে।
তাদের মধ্যে ২ জন হবে পুরুষ আর ১ জন নারী।
ছাহাবী গন বললেন,,, তারা তিন জনই কি মুসলমান হবে???
উত্তরে রছুল (ছাঃ) বললেন,,
না শুধু মাত্র ঐ নারী শাষক নামধারী মুসলমান হবে,,কিন্তু তার সকল কাজ কর্ম হবে মুশরিক দের মত।
হায় আফসোস!
♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦
তো বন্ধুরা এই হাদিছ গুলো দেখে যইফ বলার কোনোই সুযগ নেই।কেননা,,, তা সরাসরি বর্তমানে ঘটে চলেছে।
তাই সাবধান হোন। এবং এদের চক্রান্তের সমাপ্তী ঘটাবেন আল্লাহ পদত্ত্ব পুরুষ।যে উক্ত নারী শাষকের দেশের দুর্গম নামের অঞ্চল থেকে আসবেন। তিনি হবেন দুর্বল।
আর আমরা তো জানি তিনিই

♥ইমাম মাহমুদ হাবিবুল্লাহ।♥

আর এই ৫ শাষকের চক্রান্তের অবসান ঘটাবেন গাজোয়াতুল হিন্দের মাধ্যমে ইংশাল্লাহ।
তো, সেই দূর্বল বালক, ও দূর্গম এলাকা সম্পর্কিত হাদীছ গুলো দেখে নেই।

♦আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ)বলেন, রছুল (ছ).বলেছেনঃ
ইমাম মাহদীর পূর্বে এক জন ইমামের আর্বিভাব হবে
,আর তার নাম হবে "মাহমুদ।"
তার পিতার নাম হবে আব্দুল।
সে দেখতে হবে #খুবই_দুর্বল।
,তার চেহারায় আল্লাহ মায়া দান করবেন।
আর তাকে সে সময়ের খুব কম লোকই চিনবে।
অবশ্যেই আল্লাহ সেই ইমাম ও তার বন্ধু -যার উপাধি হবে """সাহেবে কিরাণ"""--তাদের মাধ্যমে মুমিনদের একটা বড় বিজয় আনবেন""
( ইলমে রাজেন,৩৪৭.
কিতাবুল ফিরদাউস,৭৫৪.
ইলমে তাসাউফ,১২৫৩)

♦বুরায়দা রাঃ হতে বণিত।তিনি বলেন,আমি রছুল ছঃ কে বলতে শুনেছি,
খুব শিগ্রহই মুশরিকরা তাদের বন্ধু অঞ্চলের মুসলমানদের উপর অত্যাচার বৃদ্ধি করে দেবে,আর নির্বিচারে হত্যা করবে।
তখন সেখান কার #দূর্গম_নামক অঞ্চল তথা.
"বালাদি লিল উছরো"
থেকে একজন দুর্বল বালক তাদের মুকাবিলা করবে।
আর তার নেত্রিত্বেই মুমিনদের বিজয় আসবে।
।রাবি. বলেন,তিনি আরো বলেছেন,তার একজন বন্ধু থাকবে যার উপাধী হবে সৌভাগ্যবান।
।(আস সুনানু ওয়ারিদাতুল ফিতান,১৭৯১, আসারুস সুনান, ৮০৩)

♦হযরত ফিরোজ দায়লামি (রাঃ)- থেকে বর্নিত, তিনি বলেন, আখেরী জামানায়, ইমাম মাহদী র পূর্বে ইমাম মাহমুদ-এর প্রকাশ ঘটবে। সে বড় যুদ্ধের শক্তির যোগান দিবে। তার যামানায় মহাযুদ্ধের বজ্রাঘাতে বিশ্বের অধ্বঃপতন হবে,এবং বিশ্ব এই সময়ে ফিরে আসবে। সে তার সহচর বন্ধু "সাহেবে কিরান বারাহ" কে সাথে নিয়ে যুদ্ধ পরিচালোনা করবে-যে বেলাল ইবনে বারাহ-এর বংশোদ্ভুত হবে।
তোমরা তাদের পেলে যানবে,ইমাম মাহদীরর প্রকাশের সময় হয়েছে।
(আসরে যুহরি,১৮৭ পৃঃ
তারিখে দিমাশাকঃ২৩৩ পৃঃ
ইলমে তাছাউফঃ ১৩০ পৃঃ
ইলমে রাজেনঃ ৩১৩ পৃঃ
বিহারুল আনোয়ারঃ ১১৭ পৃঃ)
উক্ত হাদিছ টি এই পাচটি গ্রন্থে উল্লেখ্য রয়েছে।
অধিকাংশ মুহাদ্দিছগন ব্যক্ত করেছেন,উক্ত হাদিছটি ছহিহ, কেউ কেউ বলেছেন,হাসান।)
♦
সাহল ইবনু সা'দ রাঃ বর্নিত,,,,তিনি বলেন, রছুল (ছ.)--বলেছেনঃ
অচিরেই পূর্ব দিকে এক ফিৎতনা সৃষ্টি হবে।আর তা হবে মুশরিকদের দ্বারা।
তখন মুমিনদের একটি দল তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে বিজয় আনবে।
আর তাদের সেনাপতি হবে ঐ সময়ের সবচেয়ে সৌভাগ্যবান ব্যক্তি "সাহেবে কিরান"!
আর তাদের পরিচালনা করবে একজন ইমাম। যার নাম হবে "মাহমুদ""!
অবশ্যেই তারা "" মাহদীর ""আগমন বার্তা নিয়ে আসবে।
(তারিখুল বাগদাদ,১২২৯)